ইলেকট্রিক্যাল ট্রান্সফরমার তৈরি সূত্র ট্রান্সফর্মার গণনা পাওয়ার ট্রান্সফার কী যিনি ট্রান্সফর্মার আবিষ্কার
ট্রান্সফরমার তৈরির সূত্রঃ
জ১০০০ ওয়াটের জন্য।
৫০-০-৫০ ভোল্ট ও ২০ অ্যাম্পিয়ার
৫০×২০=১০০০ ওয়াট।
আমরা ট্রান্সফরমার তৈরির জন্য কোর সাইজ বের করব।
ধরুন কোরের ওয়াটের জন্য কোর নির্ণয় করব।
ধরি,
কোরের সাইজঃ ৭.৬২×৫.০৮=৩৮.৭০ cmক্ষেত্রফল ।
কোরের সূত্রঃ (কোরের ক্ষেত্রফল÷১.১৫)2
বা, (৩৮.৭০÷১.১৫)২
বা, =১১৩২ ওয়াট
ধরি,
কোর এর ক্ষেত্রফল = ৭.৬২×৫.০৮=৩৮.৭০ সে মিঃ
তাহলে,
৪২/৩৮.৭০= ১.০৮৫ প্যাচ।
প্রতি ভোল্ট এর জন্য ১.০৮৫ প্যাচ দিতে হবে ।
তাহলে,
প্রাইমারী,২২০ ভোল্ট এর জন্য প্যাচ সংখ্যা হবে।
২২০×১.০৮৫= ২৩৯ প্যাচ ।
সেকেন্ডারি,
৫০-০ -৫০ ভোল্ট।
বা, ৫০×১.০৮৫= ৫৪.২৫=>৫৫ প্যাচ ডাবল দিতে হবে।
ওয়াট এর উপর অ্যাম্পিয়ার ও গেজ নির্ণয় করতে হবে
এইভাবে আমরা ট্রান্সফরমার তৈরির করতে পারি।
আমরা ট্রান্সফরমার এর গেজ নির্ণয় করব।
ধরি,
৫০-০-৫০ ভোল্ট, ও ২০ অ্যাম্পিয়ার।
আমরা জানি, P or W= ভোল্ট ×অ্যাম্পিয়ার
তাহলে ওয়াট =৫০×২০=১০০০ ।
এখন আমরা প্রাইমারি এর গেজ নির্বাচন করব।
=১০০০/২২০=৪.৫৪ অ্যাম্পিয়ার ।
এখন দেখতে ৪.৫৪ অ্যাম্পিয়ার লোড নিবে কত নং গেজ, নিচের লিষ্ট থেকে খুঁজে বের করতে হবে ।
আমরা দেখতে পাচ্ছি ১৬ নং গেজ সিলেক্ট করতে হবে ।
যেহেতু ১৭ নং গেজ ৪.১৮ অ্যাম্পিয়ার বহন করে। ৪.১৮<৪.৫৪ আমরা বেশি অ্যাম্পিয়ার গেজ নির্বাচন করব ।
আর সেকেন্ডারি তে তো ২০ অ্যাম্পিয়ার দেওয়া আছে, একই ভাবে নির্বাচন করব।
আমরা ওয়্যার এর ডায়া বের করব।
সূত্রঃ,
D=root over i÷2
=> root over ৪.৫৪÷২
=> ১.৫০ mm
Wire এর ওজন বের করব।
ক্ষেত্রফল ছিল,
৭.৬২×৫.০৮ cm.
তাহলে,(৭.৬২×২+৫.০৮×২)= ২৫.৪ cm. প্রতি প্যাচ এ।
প্রাইমারীতে প্যাচ সংখ্যা।
২৩৯×২৫.৪=৬০৭০.৬ cm.
cm কে m করব।
৬০৭০.৬÷১০০= ৬০.৭ m.
ওজন এর সূত্রঃ
তামার জন্য।
=> D2×L (m)×০.০০৭
=> (১.৫০)2×৬০.৭×০.০০৭
=>=০.৯৫ =>১ কেজি।
তাহলে প্রাইমারীতে ১ কেজি তামা লাগবে।
সেকেন্ডারীতে একইভাবে বের করবেন।
২০ অ্যাম্পিয়ার এর জন্য ১০ অ্যাম্পিয়ার গেজ নির্বাচন করবেন।
১০+১০=২০
এভাবে আপনি যে কোন, ভোল্ট ও অ্যাম্পিয়ারের ট্রান্সফরমার বানাতে পারবেন।